MV Utshob Luxurious Cruise Ac Ship 50 person Bed capacity Sundarban Tour
Operator Booking 01714848316 Tours and Travels Agency Company.
চলুন ঘুরে আসি সুন্দরবন প্রতি সপ্তাহে এসি ও নন এসি লাক্সেরিয়াস ট্যুরিষ্ট জাহাজে থাকছে গ্রুপ ট্যুর ও প্যাকেজ ট্যুরের আয়োজন , সুন্দরবনে যে কোনো সময় প্যাকেজ ট্যুর,গ্রুপ ট্যুর,স্ট্যাডি ট্যুর ,সার্ভে ট্যুরএবং যে কোন ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য বুকিং করতে পারবেন সুন্দরবন ট্যুরের বিস্তারিত জানার জন্য কল করুন - হটলাইন -01714848316 ৩দিন ২রাত খুলনা–সুন্দরবন–খুলনা
এম ভি উৎসব যে ফ্যাসিলিটি সমূহ
- বিলাস বহুল শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ক্রজ শীপ
-
৫০ জনের বেড ক্যাপাসিটি
- ২১ টি কেবিন
- ১১ টি কেবিন উইথ এটাস্ট ওয়াশরুম
- বাচ্চাদের প্লে গ্রাউন্ড
- বার-বি-কিউ কর্নার
- কনফারেন্সরুম এসকল গেস্ট একসঙ্গে থিয়েটরে মুভি দেখার ব্যবস্থা
- ৫০,০০০ লিটার মিষ্টি পানির রির্জাভার, নামাজের জায়গা
- আধুনিক জি.পি.এস.রার্ডার, ইকো সাউন্ড সিস্টেম, সহসংক্রিয় অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা।
- ফ্রিজের মাধ্যমে খাবার সংরক্ষন করা
- শীপের অভ্যন্তরে কাঠের নান্দনিক ডিজাইন
- নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোষ নেই
- প্রতিদিন থাকছে ডাবল ফুড মেনুর তিন বেলা খাবার ও দুই বেলা স্নাক্স এবং সার্বক্ষণিক চা-কফির সুব্যবস্থা
- একদিন স্পেশাল বার র্বি কিউ নাইট
- প্রতিদিন আপনাদের জন্য সুস্বাদু খাবার আয়োজনের জন্য আমাদের রয়েছে অভিজ্ঞ সেফ এবং খাবার সার্ভের জন্য দক্ষ ওয়েটার
- নিরাপত্তার জন্য আমাদের প্রতিটি ট্যুরে বনবিভাগ থেকে সরকারি সিকিউরিটি গার্ড উইথ আর্মস
- অভিজ্ঞ গাইড।
- প্রযুক্তি সম্পন্ন নেভিগেশন যন্ত্রপাতি, লাইফ জ্যাকেট, লাইফবয়া
- বনের ভেতরে প্রবেশের ও ভ্রমণের জন্য ছোট নৌকা।
- জেনারেটর ব্যাবস্থা, জঙ্গল ট্রেকিং, ফাস্ট এইড
সুন্দরবনের দর্শনীয় স্থান সমূহ:
সময় : ২রাত ৩ দিন খুলনা – সুন্দরবন – খুলানা।
১. আন্ধারমানিক
২.কটকা অফিস
৩.জামতলা ওয়াচ টাওয়ার
৪.বাদাম তলা সী বীচ
৫.হিরোন পযেন্ট / কচিখালী টাইগার পয়েন্ট
৬.দুবলার চর / ডিমের চর
৭. করমজল
ভ্রমনের সময়সূচী:
১ম দিন:
ভোরে বেলা খুলনা বাস / রেল স্টেশন থেকে আমাদের গাইড আপনাকে রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে। রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড,রুপসা ব্রিজ,রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে রেখে আমাদের শীপ চলবে আন্ধারমানিক উদ্দেশ্যে। দুপুরের খাবাএ খেয়ে নামবো আগে গান ম্যান রেখে সারিবদ্ধ ভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি পানির পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে।প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবো। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা খাবো। শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে।
২য়দিন:
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের জামতলা ওয়াচ টাওয়ার এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের বাদামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশর দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান। এরপর যাবো টাইগার টিলার (অফিস পাড়) উদ্দেশ্যে। কাঁদা,শ্বাস মূল আর ভয়ংকর গড়ান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান।যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে। এরপর ফিরবো শীপে সকালের নাস্তা করবো ৷ শীপ যাবে হিরণ পয়েন্ট /কচিখালী টাইগার পয়েন্ট " উদ্দেশ্যে। হিরণ পয়েন্ট গা,ছমছমে ছন বনের ভিতর দিয়ে হাটবো। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেনো এখানকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে ভাব নিয়েই ফিরবো শীপে। শীপে করে যাবো দুবলার চর/ ডিমেরচর মনরম সুন্দর সী বীচে থাকবো সন্ধার পর পর্যন্ত। তারপর ফিরবো শীপে। শীপ চলবে করমজলের উদ্দেশ্যে।
৩য় দিন:
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির,বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ,বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা/মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।
শিশু পলিসি :
০ - ৩ বছরের বাচ্চাদের কোন খরচ লাগবে না , লঞ্চে বাবা-মায়ের সাথে থাকবে এবং খাবে ।
৪-৬ বছরের বাচ্চাদের ৫০% দিতে হবে,লঞ্চে বাবা-মায়ের সাথে থাকবে ।
৭-১২ বছরের বাচ্চাদের ১০০% দিতে হবে এডাল্ট প্রাইসের
খাবার বিবরণ
প্রথম দিন
সকালের নাস্তা:পরোটা, মিক্স ভেজিটেবল, ডাল ভুনা, ডিম মামলেট /ফ্রাই, সুজির মিল্ক হালুয়া চা ও কফি।
সকালের স্নাক্স: আপেল, দেশী কলা , ফ্রেশ কুকিজ, চা ও কফি।
দুপুরের খাবার : সাদা ভাত, পেপে ভর্তা, শাক+চিংড়ি, ফাইসা মাছ দোপেয়াজা , চুই ঝালের খাসির রেজালা, টমেটো
ডাল, গ্রীন সালাত ও সরপুরিয়া মিষ্টি।
বিকালের স্নাক্স : এগ নুডুলস, সস, চা ও কফি।
রাতের খাবার : পোলাও , বেগুন ভাজি, মাছ দোপিয়াজা , চিকেন রোষ্ট,ডাল ভুনা, সালাদ, দধি ও কোমল পানীয় কোক ও
স্প্রাইট ।
দ্বিতীয় দিন
সকালের নাস্তা: ভুনা খিচুড়ি, ডিম মালাই কারি, বেগুন ভাজি, আমের আচার ও গ্রীন সালাত।
সকালের স্নাক্স : ভোরে,৫.৩০ :, লেক্সাস বিস্কুট চা ও কফি।
আপেল, বীচ থেকে ফিরে এসে ডাবের পানি ।
দুপুরের খাবার : সাদা ভাত, বেগুন ভর্তা, লাউ+চিংড়ি, গলদা চিংড়ি মাছ , মুরগি কারি, টক ডাল ও গ্রীন
সালাত।
বিকালের স্নাক্স: সান ড্রাই কেক, কমলা চা ও কফি।
স্পেশাল বারবিকিউ ডিনার : স্পেশাল পরোটা, চাইনিজ ভেজিটবেল, মুরগির বারবিকিউ, কোরাল মাছের বারবিকিউ
,রাজাঁ হাসের মাংসের রেজালা ,রশিয়ান সালাত, চমচম মিষ্টি ও কোমল পানীয় কোক ও স্প্রাইট।
তৃতীয় দিন
সকালের নাস্তা:পরোটা, মিক্স ভেজিটেবল, ডাল ভুনা, ডিম মামলেট /ফ্রাই, সুজির মিল্ক হালুয়া চা ও কফি। সকালের স্নাক্স : পেয়ারা,চকলেট কুকিজ, চা ও কফি। দুপুরের খাবার : সাদা ভাত, আলু ভর্তা, মিক্স ভেজিটেবল, ভেটকি মাছ , মুরগির ম্যাসালা কারি, টমেটো ডাল ও গ্রীন সালাদ।